শেরপুরে পূজা ফ্রন্টের ৭১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন- আহ্বায়ক জিতেন্দ্র মজুমদার, সদস্য সচিব সুব্রত চন্দ্র দে

নিজস্ব প্রতিবেদক, শেরপুর।। বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন ফ্রন্টের শেরপুর জেলা শাখার ৭১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি (আংশিক) ঘোষণা করা হয়েছে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদনে ঘোষিত এ কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে জিতেন্দ্র মজুমদারকে এবং সদস্য সচিব মনোনীত হয়েছেন সুব্রত চন্দ্র দে। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সংগঠনের কেন্দ্রীয় দফতর থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে কমিটির অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার বসু, সভাপতি অপর্ণা রায় দাস ও সাংগঠনিক সম্পাদক জয়দেব রায় (জয়)।

কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হয়েছেন বিপ্লব দাম (ঠান্ডু)। যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন প্রদীপ রঞ্জন দে, মহাদেব সাহা, সুজিত দাস (সুমন), শিপলু চন্দ্র চন্দ, রাজন চন্দ্র দাস, মিঠুন পাল, বিপুল চক্রবর্তী, খোকন চন্দ্র দে, লিপু সাহা।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন: প্রিয়তোষ সরকার, গোপাল সাহা (মাধবপুর), মান্না লাল গুপ্ত, তপন সাহা, এডভোকেট হরিদাস কর্মকার (স্বপন), ছেবজিত পোদ্দার (ঝুমুর), গোপাল সেনগুপ্ত, প্রবাল সূত্রধর, আশীষ কুমার সাহা, সেতু সাহা, সুধাংশু বর্মন, বিকাশ চক্রবর্তী, চঞ্চল চক্রবর্তী, বিমল হরিজন, অলক সাহা, সোহাগ চন্দ্র দে, অমিত পাল, পার্থ সূত্রধর, রবি সূত্রধর, তুলসি রাম পাল, টিটু চন্দ্র দে, রঞ্জিত সিংহ, দিপু চন্দ্র দে, শ্যামল চক্রবর্তী, তন্ময় দে, রাজীব সোম, ভাস্কর ভট্টাচার্য্য, প্রণব সাহা, দিপন সোম, রঞ্জিত সাহা, জীবন চন্দ্র দেব, তাপস চন্দ্র দে, জীবন চক্রবর্তী, পার্থ সাহা, হিমাংশু পাল, ভটু ঋষি, রিপন চন্দ্র দত্ত, ডেভিট সেন (কৃষ্ণ), তপু চন্দ্র দে, জনি নন্দী, বরুণ মোদক, বিশ্ব বাসফোর, উদয় সরকার, মনু গোয়ালা, করণ কর্মকার, সিমান্ত সাহা, দিপক দে, বলাই তুরাহা, সঞ্জু কালোয়ার, কৃষ্ণ দে, প্রান্ত পাল, উদয় সাহা, রাজু হরিজন।

নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক জিতেন্দ্র মজুমদার বলেন, “ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার—এই চেতনায় আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, ধর্মীয় অধিকার ও মানবিক কার্যক্রমে সক্রিয় থাকব। পূজা ফ্রন্টকে সংগঠিত ও কার্যকর করতে সকলে মিলেই কাজ করব।”

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন ফ্রন্ট একটি অরাজনৈতিক ও ধর্মনিরপেক্ষ সংগঠন। দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের উৎসব-অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে উদযাপনে সংগঠনটি ভূমিকা রেখে আসছে। শেরপুর জেলা কমিটিও সেই ধারাবাহিকতায় কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।