শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হযরত আলীর নাম জড়িয়ে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন
শেরপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব হযরত আলীর নাম জড়িয়ে মিথ্যা ক্লোনিং ভিডিও এডিট করে ফেইসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে একটি মহল। তারই প্রতিবাদে রবিবার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় শেরপুর পৌরশহরের ঢাকলহাটী মহল্লায় সাধারণ ছাত্র-জনতা ও শ্রমজীবীদের পক্ষ থেকে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মানববন্ধনে সকল বক্তাদের দাবি, অনতিবিলম্বে জেলা বিএনপির আহবায়ক হযরত আলীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার বন্ধে, সাইবার ক্রাইম এর মাধ্যমে তদন্তপূর্বক প্রকৃত অপরাধীদের বের করে, তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন বক্তারা।
মানববন্ধনে প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা সুবেদার মেজর আমিনুল ইসলামের মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, আমাদের জানামতে উনি একজন বিনয়ী এবং সজ্জন মানুষ। সেই সাথে সমাজ সেবক ও দানবীর। উনার সকল কাজের অগ্রগতি দেখে হিংশা পরায়ন হয়ে কিছু লোক তার বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট এডিট ও ব্যবসায়িক কথাবার্তা ক্লোন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
শুধু তাই নয় আমার মামা রাজা মিয়ার মামলা দায়ের করা জমিতে একপক্ষ গাছ কেটে নিতে চায় পরবর্তীতে হযরত সাহেব বাধা দিয়ে আইনের প্রতি স্রদ্ধা জানায়, অথচ উনার নাম জরিয়ে প্রযুক্তি ব্যবহার করে মিথ্যা গুজব ছড়ায় সেই কুচক্রী মহল। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও আইনী ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জোড় দাবী জানাই।
মানববন্ধন থেকে কামরুল নামের এক ব্যক্তি বলেন, এত বড় মাপের মানুষের বিরুদ্ধে অপপ্রচার আসবেই। তাই বলে কি শেরপুরের মানুষ এতই বোকা যে গুজবে কান দিবে?
বাদশা মিয়া বলেন, আমরা গত সময়ে অনেক অন্যায় সহ্য করেছি। উনি আমাদের পাশে ছিল এবং আছেন। উনি গরীবের বন্ধু, অথচ নেতাকে জড়িয়ে সেনা ও প্রশাসনকে নিয়ে মিথ্যা গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এতে আমাদের নেতার ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য পায়তারা করে যাচ্ছে একটি মহল।
উক্ত মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, ভাষা সৈনিক হবিবুর রহমানের ছেলে মো: লিখন, কামরুল ইসলাম, বাদশা মিয়াসহ প্রায় দুই শতাধিক মানুষজন।