সময় ডেস্কঃ ‘মা-গো আর কেঁদো না আর কেঁদো না, তোমার বীর শহীদ সন্তানের জন্য...।’-এই গানের কলিটির মতো ৩০ লাখ বীর শহীদের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। আজ আমরা কেউ কাঁদবো না-গর্বভরে পালন করব সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন মহান স্বাধীনতা। আজ ২৬ মার্চ সেই মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। বাঙালি জাতির সংগ্রামময় জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন হচ্ছে এই দিনটি। পলাশীর প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত যাওয়ার পর দীর্ঘ ১৯০ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করে পাক-ভারত উপমহাদেশের জনগণ পেয়েছিল পাকিস্তান ও ভারত নামক দুটি দেশ। পাকিস্তানিরা যখন বাঙালিদের নতুন করে শোষণ ও পরাধীনতার শৃঙ্খলে বাঙালিদের বেঁধে রাখার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল, ঠিক তখনই শতাব্দীর মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার অভ্যুদয়ে বাঙালি জাতিকে মুক্তির মহামন্ত্রে উজ্জীবিত করে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়ে গেছেন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্যে। সেই ধারাবাহিকতায় সারাদেশের ন্যায় শেরপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত হচ্ছে। এ উপলক্ষে ২৬ মার্চ সোমবার ভোরে শহরের মাধবপুর এলাকায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সাধারণ জনগণের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
শেরপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সম্পাদক-প্রকাশকঃ মারুফুর রহমান মারুফ
সোম, 26.03.2018 - 06:31 AM
এসময় জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিকের পর পর্যায়ক্রমে জেলা প্রশাসক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন, পুলিশ সুপার রফিকুল হাসান গণি, পৌর মেয়র গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটনসহ শহরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ, রাজনৈকি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পমাল্য অর্পণ করা হয়। এরপর সকাল ৭ টায় শহরের চক বজারস্থ জেলা আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় এবং দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন দলের সভাপতি ও জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিক এবং সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল। এসময় দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।