"ইউএস-বাংলা" দেশের অন্যতম এয়ারলাইন্স
সম্পাদক-প্রকাশকঃ মারুফুর রহমান মারুফ
শনি, 10.03.2018 - 06:05 PM
সময় ডেস্ক।। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেছেন, গত তিন বছরে দেশের অন্যতম এয়ারলাইন্সে পরিণত হয়েছে ইউএস-বাংলা। এ সময়ে যতসংখ্যক ফ্লাইট পরিচালনা হয়েছে তা দেশের ইতিহাসে বিরল। শনিবার কক্সবাজারে লংবিচ হোটেলের বলরুমে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ইউএস-বাংলা ৩ এপ্রিল থেকে চীনে ফ্লাইট পরিচালনা করবে। এরপর যথাক্রমে জেদ্দা, রিয়াদ, রোম ও লন্ডনেও ফ্লাইট পরিচালনা করবে। যাত্রা শুরুর প্রথম দিন থেকেই ফ্লাইট সিডিউল ও যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়ে প্রাধান্য দিচ্ছি। তিনি বলেন, গত তিন বছরে দেশের অন্যতম এয়ারলাইন্সে পরিণত হয়েছে ইউএস-বাংলা। ২০১৪ সালে মাত্র দু'টি এয়ারক্রাফট দিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছিল, উদ্দেশ্য ছিল দেশের সব অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনার। সেটা বাস্তবায়ন করে এখন দেশের বাইরেও ফ্লাইট পরিচালনা করছি। কাস্টমার সাকসেস সামিট অনুষ্ঠান বিষয়ে তিনি বলেন, এ ধরনের সম্মেলন করার প্রধান উদ্দেশ্যই হচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যারা ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ব্যবসার সঙ্গে জড়িত তাদের এক সুতায় গাঁথা, ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসাকে উৎসাহিত ও দেশের পর্যটন শিল্পকে আরও বিকশিত করা।ইউএস-বাংলার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ২০০৯ সালে যাত্রা শুরু করে ইউএস-বাংলা গ্রুপ। পাঁচটি মৌলিক চাহিদার কথা ভেবে কাজ শুরু করি। ইতোমধ্যে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, আবাসন প্রকল্প করেছি। প্রাইভেটভাবে হাইটেক পার্ক করছি। সেখানে শিগগিরই টিভি, ফ্রিজসহ হোম অ্যাপলায়েন্স তৈরি করা হবে। এছাড়া লাইট ও হেভি গাড়িও তৈরি করবো। কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত কাস্টমার সাকসেস সামিট অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল, বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডিয়ান হাই কমিশনার বেনিয়ট প্রিফনটেইন, আটবের সভাপতি মঞ্জুর মোর্শেদ মাহবুব ছাড়াও বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্ট ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও সাংবাদিকবৃন্দ। উল্লেখ্য, শনিবার কক্সবাজারে লংবিচ হোটেলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বাংলাদেশসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রায় ৮০০ ট্রাভেল এজেন্ট ও কর্পোরেট অফিসের ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিদের নিয়ে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে দ্বিতীয়বারের মত অনুষ্ঠিত হচ্ছে 'কাস্টমার সাকসেস সামিট-২০১৮'। এ ধরনের মিলনমেলা বাংলাদেশ এভিয়েশনের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মত আয়োজন করে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। সামিটের উল্লেখ্যযোগ্য অংশের মধ্যে রয়েছে- বেস্ট সেলার অ্যাওয়ার্ড, ট্রাভেল ও কর্পোরেট পার্টনারদের সঙ্গে ইউএস-বাংলার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে ফানুস ফেস্টিভালসহ আরও অনেক ইভেন্ট। বাংলাদেশসহ ওমান, কাতার, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভারত ও নেপালের ট্রাভেল পার্টনারদের মধ্যে ২০১৭ সালে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বেস্ট অব দ্য বেস্ট সেলার অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হয়েছে চট্টগ্রামের 'বি ফ্রেশ ট্রাভেলস'। এছাড়া ইউএস-বাংলা অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গন্তব্যের ট্রাভেল এজেন্টদের মধ্যে যারা বেস্ট সেলার নির্বাচিত হয়েছেন তাদের মধ্যে সম্মাননা স্মারক ও সার্টিফিকেট বিতরণ করা হবে।

ইউএস-বাংলার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ২০০৯ সালে যাত্রা শুরু করে ইউএস-বাংলা গ্রুপ। পাঁচটি মৌলিক চাহিদার কথা ভেবে কাজ শুরু করি। ইতোমধ্যে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, আবাসন প্রকল্প করেছি। প্রাইভেটভাবে হাইটেক পার্ক করছি। সেখানে শিগগিরই টিভি, ফ্রিজসহ হোম অ্যাপলায়েন্স তৈরি করা হবে। এছাড়া লাইট ও হেভি গাড়িও তৈরি করবো।
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত কাস্টমার সাকসেস সামিট অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল, বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডিয়ান হাই কমিশনার বেনিয়ট প্রিফনটেইন, আটবের সভাপতি মঞ্জুর মোর্শেদ মাহবুব ছাড়াও বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্ট ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও সাংবাদিকবৃন্দ।
উল্লেখ্য, শনিবার কক্সবাজারে লংবিচ হোটেলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বাংলাদেশসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রায় ৮০০ ট্রাভেল এজেন্ট ও কর্পোরেট অফিসের ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিদের নিয়ে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে দ্বিতীয়বারের মত অনুষ্ঠিত হচ্ছে 'কাস্টমার সাকসেস সামিট-২০১৮'। এ ধরনের মিলনমেলা বাংলাদেশ এভিয়েশনের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মত আয়োজন করে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
সামিটের উল্লেখ্যযোগ্য অংশের মধ্যে রয়েছে- বেস্ট সেলার অ্যাওয়ার্ড, ট্রাভেল ও কর্পোরেট পার্টনারদের সঙ্গে ইউএস-বাংলার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে ফানুস ফেস্টিভালসহ আরও অনেক ইভেন্ট।
বাংলাদেশসহ ওমান, কাতার, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভারত ও নেপালের ট্রাভেল পার্টনারদের মধ্যে ২০১৭ সালে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বেস্ট অব দ্য বেস্ট সেলার অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হয়েছে চট্টগ্রামের 'বি ফ্রেশ ট্রাভেলস'। এছাড়া ইউএস-বাংলা অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গন্তব্যের ট্রাভেল এজেন্টদের মধ্যে যারা বেস্ট সেলার নির্বাচিত হয়েছেন তাদের মধ্যে সম্মাননা স্মারক ও সার্টিফিকেট বিতরণ করা হবে।