শেরপুরে ৪২টি অনিবন্ধিত প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ ঘোষণা

স্টাফ রিপোর্টার
শনি, 28.05.2022 - 10:27 PM
Share icon
Image

শেরপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে ৪২টি অনিবন্ধিত প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলার স্বাস্থ বিভাগ। ২৮ মে শনিবার দিনব্যাপী জেলা শহরের বটতলা থেকে সদর হাসপাতাল রোড, থানামোড়, সজবরখিলা ও খোয়ারপার এলাকাসহ জেলার শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী, নালিতাবাড়ি ও নকলা উপজেলায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে লাইসেন্স না থাকায় জেলা শহরের ঢাকা ল্যাব, সততা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শেরপুর চক্ষু হাসপাতাল এন্ড ফেকো সেন্টার, শেরপুর ইবনে সিনা জেনারেল প্রাইভেট হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শাহজালাল হেলথকেয়ার প্যাথলজি ল্যাব, মমতাজ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শেরপুর ডায়াবেটিক সমিতি, আর এইচ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, একতা স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ইনসাফ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সিদ্দিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার, খান ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শিরিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টার, গ্রীন লাইফ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আল মদীনা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জননী হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ন্যাশনাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, প্রযুক্তি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সেন্ট্রাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নেক্সাস ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জনতা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আল বারাকা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, দারুশশিফা ইসলামিয়া হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ঢাকা ল্যাব, হাজী নিয়ামতুল্লাহ হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সাফা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক, নিরাপদ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং লাইসেন্স থাকার পরেও নবায়ন না করায় বেশকিছু ডায়গনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে লাইসেন্স নবায়ন করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।  এছাড়া শ্রীবরদী ৬টা, ঝিনাইগাতী ৩, না‌লিতাবাড়ী ৫, নকলা উপজেলায় ২টি প্রতিষ্ঠানসহ মোট ৪২টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছে।

সে গুলো হলো, নালিতাবাড়ী উপজেলার বর্ণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নোভা ডায়াগনস্টিক সেন্টার। নকলা উপজেলার দি পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মাহদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নকলা মেডিকেল হল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। শ্রীবরদী উপজেলার নিবিড় ডায়াগনস্টিক সেন্টার, এ জামান ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাব ওয়ান ডায়াগনস্টিক সেন্টার, লাইক কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইউনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার, এফএম ডায়াগনস্টিক সেন্টার।

এ ব্যাপারে শেরপুর জেলা সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টাচার্য্য বলেন, স্বাস্থ অধিদপ্তরের নির্দেশে জেলার সকল অবৈধ প্রাইভেট হাসপাতালের তালিকা তৈরি করে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। আমাদের অভিমান অব্যহত থাকবে। যাদের কে ১৫ দিনের সময় দেয়া হয়েছে তারা যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিবন্ধনের আওতায় না আসে তাদের কে বন্ধ করে দেয়া হবে।

Share icon